সুস্বাদু ফল আম এবং আমের জানা অজানা উপকারিতা।

কাঁচা আম  আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি। কাঁচা আমের  উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই। সত্যিই অবাক হইবেন কিন্তু সবাই ।
জেনে নিন কাঁচা আমের গুণাগুণ-যা শুধু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে:
  •  শরীরের রক্ত পরিস্কার রাখে
  • কাঁচা আম স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
  • ক্যারোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখতে সেরকম ভূমিকা রাখে
  • বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে্ আপনাকে খুব সাহায্য করবে
  • পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করবে
  • কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তসল্পতা সমস্যা সমাধানে বড়ই উপকারী
  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় গরমে ঠাণ্ডা জতীয় রোগ প্রতিরোধ করবে
  • কিডনির সমস্যা প্রতিরোধ সহায়তা করবে
  • লিভার সুস্থ রাখবে
  • নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করবে
  • অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করবে
  • ত্বক উজ্জ্বল ও মলিন করবে
  • দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করবে
  • ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্টকাঠিন্য দূর করবে
  • এছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
চাঁপাইয়ে এখন কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এমন কি পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন সি বেশি পরিমাণে থাকে।বেশি বেশি কাঁচা আম খেয়ে, শরীরের বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন। চলে আসুন আমার ভোলাহাটে। আ্মের রাজ্যে। অপেক্ষা করছি আপনার জন্যই শুধু। মিস করলেন তো, জীবনটাই……………..আর কহোবনা।

বছর ঘুরে আবার দেখা মিলছে আমের। আমের নাম শুনেই জিহ্বায় জল আসেনা এমন মানুষের দেখা পাওয়া খুব কঠিন, আর স্বাদের কথা কি বলব? কেউ কেউ তো এক ডিগ্রি উপরে গিয়ে বলে ফেলেন আমকেই দেশের জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করতে। কাঁচা আম যেমন রান্না করে খেতে মজা, তেমনই মধুময় পাকা আমের স্বাদ। তবে মধুময় ফলটি শুধু স্বাদে নয় গুনেও অনন্য। কাঁচা পাকা আমের পাশাপাশি এই গাছের পাতারও আছে বেশ কিছু গুনাগুন। আসুন জেনে নেই তা-
* আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন সহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে আম। এতে প্রচুর এনজাইমও পাওয়া যায়।
* অনেকেই বলেন যে আম খেলে ওজন বাড়ে। তা হয়তো কিছুটা বাড়তেই পারে তবে ওজন বাড়ানোর জন্য খেতে হবে বেশি পরিমানে আম। মজার ব্যাপার হল ওজন বাড়লেও কোলেস্টোরল কমে যায় আম খেলে। আমে আছে উচ্চ পরিমানে ভিটামিন সি, সেই সাথে আরো আছে ফাইবার ও ফলের শাঁস যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টরল যেমন কম ঘনত্বের লাইপোপ্রটিন এর মাত্রা কমাতে সাহায্য।
* সেই সাথে ত্বকের যত্নেও অনেক উপকারি এই মজাদার ফলটি। ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে আম। ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম, ফলে ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* আম চোখের জন্যও অনেক উপকারী। আপনি কি জানেন যে এক কাপ আম আপনার দৈনন্দিনের ভিটামিন এ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারে? ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
* সেই সাথে এই ফলে পাওয়া যায় টারটারিক এসিড, ম্যালিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড যা শরীরে অ্যালকালাই বা ক্ষার ধরে রাখতে সহায়তা করে অনেকাংশেই।
* মজার কথা হল ডায়াবেটিকস রোগীদের আম খেলে সুগার বেড়ে যাবার প্রবণতা থাকলেও আম গাছের পাতা কিন্তু রক্তে চিনির পরিমান কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য কিছু আম পাতা নিয়ে ভাল করে পানিতে জ্বাল দিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে এই পানি পান করুন। ব্যাস এইটুকুই সাহায্য করবে রক্তে চিনির পরিমান ঠিক রাখতে।
* অনেকের এই ধারনা আছে যে, ফলমূলের মাঝে শুধুমাত্র পেঁপেই হজমশক্তির জন্য ভাল। কিন্তু না,পেঁপের মত আমেও আছে প্রয়োজনীয় এনজাইম যা শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* এছাড়াও আমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি। সেই সাথে আছে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
শুধু স্বাদেই মজাদার নয় বরং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী আমাদের এই প্রিয় ফল আম। কাঁচা বা পাকা সব রকমের আম আপনাকে দিবে স্বাদের পাশাপাশি সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা। তবে এর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে বুঝে শুনে। না হলে ভালোর থেকে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি হবে।
- See more at: http://www.priyo.com/2013/05/04/17403.html#sthash.sv5btxwj.dpuf
বছর ঘুরে আবার দেখা মিলছে আমের। আমের নাম শুনেই জিহ্বায় জল আসেনা এমন মানুষের দেখা পাওয়া খুব কঠিন, আর স্বাদের কথা কি বলব? কেউ কেউ তো এক ডিগ্রি উপরে গিয়ে বলে ফেলেন আমকেই দেশের জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করতে। কাঁচা আম যেমন রান্না করে খেতে মজা, তেমনই মধুময় পাকা আমের স্বাদ। তবে মধুময় ফলটি শুধু স্বাদে নয় গুনেও অনন্য। কাঁচা পাকা আমের পাশাপাশি এই গাছের পাতারও আছে বেশ কিছু গুনাগুন। আসুন জেনে নেই তা-
* আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন সহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে আম। এতে প্রচুর এনজাইমও পাওয়া যায়।
* অনেকেই বলেন যে আম খেলে ওজন বাড়ে। তা হয়তো কিছুটা বাড়তেই পারে তবে ওজন বাড়ানোর জন্য খেতে হবে বেশি পরিমানে আম। মজার ব্যাপার হল ওজন বাড়লেও কোলেস্টোরল কমে যায় আম খেলে। আমে আছে উচ্চ পরিমানে ভিটামিন সি, সেই সাথে আরো আছে ফাইবার ও ফলের শাঁস যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টরল যেমন কম ঘনত্বের লাইপোপ্রটিন এর মাত্রা কমাতে সাহায্য।
* সেই সাথে ত্বকের যত্নেও অনেক উপকারি এই মজাদার ফলটি। ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে আম। ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম, ফলে ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* আম চোখের জন্যও অনেক উপকারী। আপনি কি জানেন যে এক কাপ আম আপনার দৈনন্দিনের ভিটামিন এ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারে? ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
* সেই সাথে এই ফলে পাওয়া যায় টারটারিক এসিড, ম্যালিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড যা শরীরে অ্যালকালাই বা ক্ষার ধরে রাখতে সহায়তা করে অনেকাংশেই।
* মজার কথা হল ডায়াবেটিকস রোগীদের আম খেলে সুগার বেড়ে যাবার প্রবণতা থাকলেও আম গাছের পাতা কিন্তু রক্তে চিনির পরিমান কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য কিছু আম পাতা নিয়ে ভাল করে পানিতে জ্বাল দিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে এই পানি পান করুন। ব্যাস এইটুকুই সাহায্য করবে রক্তে চিনির পরিমান ঠিক রাখতে।
* অনেকের এই ধারনা আছে যে, ফলমূলের মাঝে শুধুমাত্র পেঁপেই হজমশক্তির জন্য ভাল। কিন্তু না,পেঁপের মত আমেও আছে প্রয়োজনীয় এনজাইম যা শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* এছাড়াও আমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি। সেই সাথে আছে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
শুধু স্বাদেই মজাদার নয় বরং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী আমাদের এই প্রিয় ফল আম। কাঁচা বা পাকা সব রকমের আম আপনাকে দিবে স্বাদের পাশাপাশি সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা। তবে এর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে বুঝে শুনে। না হলে ভালোর থেকে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি হবে।
- See more at: http://www.priyo.com/2013/05/04/17403.html#sthash.sv5btxwj.dpuf
বছর ঘুরে আবার দেখা মিলছে আমের। আমের নাম শুনেই জিহ্বায় জল আসেনা এমন মানুষের দেখা পাওয়া খুব কঠিন, আর স্বাদের কথা কি বলব? কেউ কেউ তো এক ডিগ্রি উপরে গিয়ে বলে ফেলেন আমকেই দেশের জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করতে। কাঁচা আম যেমন রান্না করে খেতে মজা, তেমনই মধুময় পাকা আমের স্বাদ। তবে মধুময় ফলটি শুধু স্বাদে নয় গুনেও অনন্য। কাঁচা পাকা আমের পাশাপাশি এই গাছের পাতারও আছে বেশ কিছু গুনাগুন। আসুন জেনে নেই তা-
* আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন সহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে আম। এতে প্রচুর এনজাইমও পাওয়া যায়।
* অনেকেই বলেন যে আম খেলে ওজন বাড়ে। তা হয়তো কিছুটা বাড়তেই পারে তবে ওজন বাড়ানোর জন্য খেতে হবে বেশি পরিমানে আম। মজার ব্যাপার হল ওজন বাড়লেও কোলেস্টোরল কমে যায় আম খেলে। আমে আছে উচ্চ পরিমানে ভিটামিন সি, সেই সাথে আরো আছে ফাইবার ও ফলের শাঁস যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টরল যেমন কম ঘনত্বের লাইপোপ্রটিন এর মাত্রা কমাতে সাহায্য।
* সেই সাথে ত্বকের যত্নেও অনেক উপকারি এই মজাদার ফলটি। ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে আম। ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম, ফলে ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
* আম চোখের জন্যও অনেক উপকারী। আপনি কি জানেন যে এক কাপ আম আপনার দৈনন্দিনের ভিটামিন এ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারে? ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
* সেই সাথে এই ফলে পাওয়া যায় টারটারিক এসিড, ম্যালিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড যা শরীরে অ্যালকালাই বা ক্ষার ধরে রাখতে সহায়তা করে অনেকাংশেই।
* মজার কথা হল ডায়াবেটিকস রোগীদের আম খেলে সুগার বেড়ে যাবার প্রবণতা থাকলেও আম গাছের পাতা কিন্তু রক্তে চিনির পরিমান কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য কিছু আম পাতা নিয়ে ভাল করে পানিতে জ্বাল দিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে এই পানি পান করুন। ব্যাস এইটুকুই সাহায্য করবে রক্তে চিনির পরিমান ঠিক রাখতে।
* অনেকের এই ধারনা আছে যে, ফলমূলের মাঝে শুধুমাত্র পেঁপেই হজমশক্তির জন্য ভাল। কিন্তু না,পেঁপের মত আমেও আছে প্রয়োজনীয় এনজাইম যা শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* এছাড়াও আমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি। সেই সাথে আছে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
শুধু স্বাদেই মজাদার নয় বরং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী আমাদের এই প্রিয় ফল আম। কাঁচা বা পাকা সব রকমের আম আপনাকে দিবে স্বাদের পাশাপাশি সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা। তবে এর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে বুঝে শুনে। না হলে ভালোর থেকে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি হবে।
- See more at: http://www.priyo.com/2013/05/04/17403.html#sthash.sv5btxwj.dpuf
Previous
Next Post »